মহসীন ভূঁইয়া "নাগরিক অধিকার" এর নির্বাহী পরিচালকঃ
বিশিষ্ট কবি,লেখক,গবেষক ও রাজনৈতিক কর্মী মহসীন ভূঁইয়া "নাগরিক অধিকার " এর নির্বাহী পরিচালক নিযুক্ত হয়েছেন। তিনি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার দক্ষিন মাহিনী ভূঁইয়া বাড়ির আলহাজ্ব আব্দুল খালেক ভূঁইয়ার ৫ম সন্তান। জনাব ভূঁইয়া চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয় পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে অধ্যাপনার পাশাপাশি গবেষণার ধর্মীয় লেখালেখি ও রাজনীতির সাথে জড়িত আছেন। তিনি বাংলাদেশ লেবার পার্টির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও যুক্তফ্রন্টের শীর্ষনেতা। বাংলাদেশের সামাজিক ও মানবিক অধিকার বিষয় গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে (সিটিজেন রাইট) নাগরিক অধিকার গত একযুগ ধরে আসছে।
প্রেসবিজ্ঞপ্তি
২১/০৮/২০১৯
Wednesday, August 21, 2019
Friday, August 2, 2019
ইসলাম কি ? মুহাম্মাদ মহসীন ভূঁইয়া
মৃত্যুর পর আল্লাহর ফেরেস্তারা কবরবাসীকে প্রথমে যে ৩ টি প্রশ্ন করবেন।
তোমার রব কে, তোমার নবী কে ও তোমার দ্বীন কি ?
সেদিন সফলকাম লোকদের উত্তর হবে- আমার রব আল্লাহ, আমার নবী আহমদ বা হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) ও আমার দ্বীন হলো "ইসলাম"।
সেদিন যারা এই ৩ টি প্রশ্নের সঠিক জবাব দিবে তারা প্রথমিকভাবে বিজয় লাভ করলো এবং তাদের জন্য শান্তিময় ঘুমের ব্যবস্থা হবে। কবর হবে তাদের জন্য খুবই আরামদায়ক ঘুমের আবাসস্থল। আর যারা সঠিক উত্তর দিতে পারবেনা, তাদের জন্য কবর হবে অতি যন্ত্রণাদায়ক আবাসস্থল।
যারা আল্লাহকে রব, মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) কে রিসালাতের নবী ও ইসলাম কে দ্বীন বা জীবন ব্যবস্থা মনে করেন, তাদের সকলের একমাত্র পরিচয় হলো "মুসলিম"।
এর বাহিরে অন্য পরিচয় থাকতে পারেনা বা হতে পারেনা।
কোন মুসলিম নিজেকে শিয়া, সুন্নী, ওহাবী, খারেজী, হানাফি, হাম্বালী, মালেকী, সাফী, আহালে হাদীসি, মাজহাবী, লা-মাজহাবী, মুতাজিল্লাহ, আহাম্মদী বা অন্য কোন পরিচয়ে দিতে পারবেনা। ইসলামের অনুসারীদের দুনিয়া ও পরকালের একমাত্র পরিচয় হলো মুসলিম এবং মুসলিম। হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) হলো ইসলামী রেসালাতের সর্বশেষ নবী। তাঁর মাধ্যমের ইসলাম দুনিয়াতে পরিপূর্ণতা পেয়েছে। মানুষসহ সকল সৃষ্টির জীবন বিধান হলো "দ্বীন ইসলাম" আর কুরআন হলো মহান রব আল্লাহ তায়ালা পক্ষ থেকে মানব জাতির জন্য একমাত্র শতভাগ সহী গাইড লাইন গ্রন্থ। এই মহান গ্রন্থ মেনে চলা ইসলামের সকল অনুসারী তথা মুসলমানদের জন্য "ফরজ"। এই কুরআনের মাধ্যমের মুসলমানদের দুনিয়ার জীবন ব্যবস্থা পরিচালিত করতে হবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ এর অনুসরণের মাধ্যমেই পাওয়া যাবে। নবী মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) উপর আল্লাহ তায়ালা দীর্ঘ ২৩ বছরে কুরআন নাজিল করেন আর তাঁর ২৩ বছরের নবুয়াত জীবন হলো কুরআনের অনুকরণ ও অনুসরণীয় জীবন। তিনি মুসলমান তথা সকল মানব জাতির জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে একমাত্র উত্তম বা সর্বোত্তম আদর্শ মানুষ।
তোমার রব কে, তোমার নবী কে ও তোমার দ্বীন কি ?
সেদিন সফলকাম লোকদের উত্তর হবে- আমার রব আল্লাহ, আমার নবী আহমদ বা হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) ও আমার দ্বীন হলো "ইসলাম"।
সেদিন যারা এই ৩ টি প্রশ্নের সঠিক জবাব দিবে তারা প্রথমিকভাবে বিজয় লাভ করলো এবং তাদের জন্য শান্তিময় ঘুমের ব্যবস্থা হবে। কবর হবে তাদের জন্য খুবই আরামদায়ক ঘুমের আবাসস্থল। আর যারা সঠিক উত্তর দিতে পারবেনা, তাদের জন্য কবর হবে অতি যন্ত্রণাদায়ক আবাসস্থল।
যারা আল্লাহকে রব, মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) কে রিসালাতের নবী ও ইসলাম কে দ্বীন বা জীবন ব্যবস্থা মনে করেন, তাদের সকলের একমাত্র পরিচয় হলো "মুসলিম"।
এর বাহিরে অন্য পরিচয় থাকতে পারেনা বা হতে পারেনা।
কোন মুসলিম নিজেকে শিয়া, সুন্নী, ওহাবী, খারেজী, হানাফি, হাম্বালী, মালেকী, সাফী, আহালে হাদীসি, মাজহাবী, লা-মাজহাবী, মুতাজিল্লাহ, আহাম্মদী বা অন্য কোন পরিচয়ে দিতে পারবেনা। ইসলামের অনুসারীদের দুনিয়া ও পরকালের একমাত্র পরিচয় হলো মুসলিম এবং মুসলিম। হযরত মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) হলো ইসলামী রেসালাতের সর্বশেষ নবী। তাঁর মাধ্যমের ইসলাম দুনিয়াতে পরিপূর্ণতা পেয়েছে। মানুষসহ সকল সৃষ্টির জীবন বিধান হলো "দ্বীন ইসলাম" আর কুরআন হলো মহান রব আল্লাহ তায়ালা পক্ষ থেকে মানব জাতির জন্য একমাত্র শতভাগ সহী গাইড লাইন গ্রন্থ। এই মহান গ্রন্থ মেনে চলা ইসলামের সকল অনুসারী তথা মুসলমানদের জন্য "ফরজ"। এই কুরআনের মাধ্যমের মুসলমানদের দুনিয়ার জীবন ব্যবস্থা পরিচালিত করতে হবে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ এর অনুসরণের মাধ্যমেই পাওয়া যাবে। নবী মুহাম্মাদ মোস্তফা (সঃ) উপর আল্লাহ তায়ালা দীর্ঘ ২৩ বছরে কুরআন নাজিল করেন আর তাঁর ২৩ বছরের নবুয়াত জীবন হলো কুরআনের অনুকরণ ও অনুসরণীয় জীবন। তিনি মুসলমান তথা সকল মানব জাতির জন্য মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে একমাত্র উত্তম বা সর্বোত্তম আদর্শ মানুষ।
Subscribe to:
Posts (Atom)